Skip to main content
শারদীয়ার শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন , করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে ঘরে থাকুন , সুস্থ থাকুন -------- STAY HOME STAY SAFE protect your family

জেলা - রাজশাহী


রাজশাহী জেলা রাজশাহী বিভাগের অন্তর্ভুক্ত একটি জেলা বা রাজশাহী বিভাগের নাম জেলা। এর আয়তন  ২৪০৭.০১ বর্গ কিমি। রাজশাহী জেলা ২৪°০৭´ থেকে ২৪°৪৩´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮°১৭´ থেকে ৮৮°৫৮´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত। উত্তরে নওগাঁ জেলা, দক্ষিণে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য , কুষ্টিয়া জেলা ও পদ্মা নদী, পূর্বে নাটোর জেলা, পশ্চিমে নবাবগঞ্জ জেলা দ্বারা এই জেলা বেষ্টিত। এ জেলা বরেন্দ্রভূমি, দিয়ারা (দিয়ার) ও চরাঞ্চল নিয়ে গঠিত।
রাজশাহীর মোট জনসংখ্যা ২২৮৬৮৭৪; পুরুষ ১১৮৪৪৪৮, মহিলা ১১০২৪২৬। মুসলিম ২১৩৬৭০২, হিন্দু ১১২৬৪৩, বৌদ্ধ ২২৭৬৫, খ্রিস্টান ৫৯৯ এবং অন্যান্য ১৪১৬৫। এ জেলায় সাঁওতাল আদিবাসী জনগোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে।

নামকরণের ইতিহাসঃ

রাজশাহী নামটির উৎপত্তি সম্পর্কে আলোচনা করতে গেলেই কয়েক শতাব্দী পূর্বে ফিরে যেতে হয়। এ শহরের প্রাচীন নামটি ছিল মহাকাল গড়। পরে রূপান্তরিত হয়ে দাঁড়ায় রামপুর-বোয়ালিয়া। এখান থেকে রাজশাহী নামটির উদ্ভব কিভাবে হলো এর সুস্পষ্ট কোন ব্যাখ্যা নাই । ব্রিটিশ আমলের প্রাথমিক যুগের ইতিহাসে ও রাজশাহী নামক কোন জনপদ বা স্থানের উল্লেখ নাই । অনেকে মনে করেন, এই জনপদ একদা বহু হিন্দু, মুসলিম, রাজা, সুলতান আর জমিদার শাসিত ছিল বলে নামকরণ হয়েছে রাজশাহী। ঐতিহাসিক ব্লকম্যানের (Bolch Mann) মতে, খ্রিষ্টীয় ১৫শ শতকে গৌড়ের মুসলিম সালতানাত এই জেলার ভাতুড়িয়ার জমিদার রাজা গণেশ কতৃর্ক আত্মসাতের সময় থেকে রাজশাহী নামের উদ্ভব হয়েছে। কিন্তু ব্লকম্যানের অভিমত গ্রহণে আপত্তি করে বেভারিজ (Beveridge) বলেন, নাম হিসেবে রাজশাহী অপেক্ষা অর্বাচীন এবং এর অবস্থান ছিল রাজা গণেষের জমিদারী ভাতুড়িয়া পরগনা থেকে অনেক দূরে। রাজা গণেশের সময় এই নামটির উদ্ভব হলে তার উল্লেখ টোডরমল প্রণীত খাজনা আদায়ের তালিকায় অথবা আবুল ফজলের আইন-ই-আকবরী নামক গ্রন্থে অবশ্যই পাওয়া যেত। ডব্লিউ ডব্লিউ হান্টারের মতে, নাটোরের রাজা রামজীবনের জমিদারী রাজশাহী নামে পরিচিত ছিল এবং সেই নামই ইংরেজরা গ্রহণ করেন এই জেলার জন্য। অনেকে এসব ব্যাখ্যাকে যথার্থ ইতিহাস মনে করেননা। তবে ঐতিহাসিক সত্য  যে, বাংলার নবাবী আমল ১৭০০ হতে ১৭২৫ সালে নবাব মুশির্দকুলী খান সমগ্র বাংলাদেশকে রাজস্ব আদায়ের সুবিধার জন্য ১৩ (তের) টি চাকলায় বিভক্ত করেন। যার মধ্যে 'চারুলা রাজশাহী' নামে একটি বৃহৎ বিস্তৃতি এলাকা নির্ধারিত হয়। এর মধ্যে প্রবাহিত পদ্মা বিধৌত 'রাজশাহী চাকলা' কে তিনি উত্তরে বতর্মান রাজশাহী ও দক্ষিণে মুর্শিদাবাদের সঙ্গে অপর অংশ রাজশাহী নিজ চাকলা নামে অভিহিত করেন। প্রথমে সমগ্র চাকলার রাজস্ব আদায় করতেন হিন্দু রাজ-জমিদার উদয় নারায়ণ। তিনি ছিলেন মুর্শিদ কুলির একান্ত প্রীতিভাজন ব্যক্তি। যে জন্য নবাব তাকে রাজা উপাধী প্রদান করেন। দক্ষিণ চাকলা রাজশাহী নামে বিস্তৃত এলাকা যা সমগ্র রাজশাহী ও পাবনার অংশ নিয়ে অবস্থিত ছিল, তা ১৭১৪ সালে নবাব মুর্শিদকুলী খান নাটোরের রামজীবনের নিকট বন্দোবস্ত প্রদান করেন। এই জমিদারী পরে নাটোরের রাণী ভবানীর শাসনে আসে ও বহু অঞ্চল নিয়ে বিস্তৃতি লাভ করে। রামজীবন প্রথম নাটোর রাজ ১৭৩০ সালে মারা গেলে তার দত্তক পুত্র রামকান্ত রাজা হন। ১৭৫১ সালে রামকান্তের মৃত্যুর পরে তার স্ত্রী ভবানী দেবী রাণী ভবানী নামে উত্তরাধীকারী লাভ করেন। অনেকের মতে, প্রথম রাজা উদয় নারায়ণের উপর প্রীতি বশত এই চাকলার নাম রাজশাহী করেন নবাব মুর্শিদকুলী খান। কিন্তু ঐতিহাসিক অক্ষয় কুমার মৈত্রেয়র মতে, রাণী ভবানীর দেয়া নাম রাজশাহী । অবশ্য মিঃ গ্রান্ট লিখেছেন যে, রাণী ভবানীর জমিদারীকেই রাজশাহী বলা হতো এবং এই চাকলার বন্দোবস্তের কালে রাজশাহী নামের উল্লেখ পাওয়া যায়।
রাজাশাহী শব্দটি বিশ্লেষণ করলে দুটি ভিন্ন ভাষার একই অর্থবোধক দুটি শব্দের সংযোজন পরিলক্ষিত হয়। সংস্কৃত ‘রাজ’ ও ফারসি ‘শাহ’ এর বিশেষণ ‘শাহী’ শব্দযোগে ‘রাজশাহী’ শব্দের উদ্ভব, যার অর্থ একই অর্থাৎ রাজা বা রাজা-রাজকীয় বা বা বাদশাহ বা বাদশাহী। তবে বাংলা ভাষায় আমরা একই অর্থের অনেক শব্দ দু-বার উচ্চারণ করে থাকি। যেমন– শাক-সবজি, চালাক-চতুর, ভুল-ভ্রান্তি, ভুল-ত্র“টি, চাষ-আবাদ, জমি-জিরাত, ধার-দেনা, পাহাড়-পর্বত, পাকা-পোক্ত, বিপদ-আপদ ইত্যাদি। ঠিক তেমনি করে অদ্ভূত ধরনের এই রাজশাহী শব্দের উদ্ভবও যে এভাবে ঘটে থাকতে পারে তা মোটেই উড়িয়ে দেয়া যায় না। এই নামকরণ নিয়ে অনেক কল্পকাহিনীও রয়েছে। সাধারণভাবে বলা হয় এই জেলায় বহু রাজা-জমিদারের বসবাস, এজন্য এ জেলার নাম হয়েছে রাজশাহী। সাধারণত আমরা কাউকে যে নামে ডাকি সেটাই তার পরিচয় হয়ে যায়। আর রাজশাহী তে একই শব্দ দুইবার ব্যবহারের ফলে  এটা পরিষ্কার যে এই নাম সাধারণ জনগণেরই দেওয়া। কোন দিনক্ষণ ঠিক করে প্রদত্ত নাম নয়। এইটা অবশ্য আমার ব্যক্তিগত মতামত।

প্রশাসনিক কার্যক্রমঃ

রাজশাহী জেলা গঠিত হয় ১৭৭২ সালে। এ জেলা ভেঙ্গে পর্যায়ক্রমে গঠিত হয় মালদহ, বগুড়া, পাবনা, নাটোর, নওগাঁ ও নবাবগঞ্জ জেলাসমূহ। ১৮৭৬ সালে রাজশাহী শহরটি পৌরসভায় এবং ১৯৯১ সালে সিটি কর্পোরেশনে রূপান্তরিত হয়। ১৯৪৭ সাল থেকে রাজশাহী একই সঙ্গে জেলা ও বিভাগীয় শহর ছিল। এ শহর ১৮৭৬ সালের ১ এপ্রিল পৌরসভা, ১৯৮৭ সালের ১৩ আগস্ট পৌর-কর্পোরেশনের অধীন হয়। জেলার নয়টি উপজেলার মধ্যে গোদাগাড়ী উপজেলা সর্ববৃহৎ (৪৭২.১৩ বর্গ কিমি) এবং সবচেয়ে ছোট উপজেলা মোহনপুর (১৬২.৬৫ বর্গ কিমি)।

এক নজরে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন/ জেলাঃ

রাজশাহী মহানগরী রামপুর বোয়ালিয়া নামে খ্যাত থাকাকালীন ১৮৬৯ সালে রামপুর বোয়ালিয়া মিউনিসিপ্যালিটির সূচনা হয়। পরবর্তীতে রামপুর বোয়ালিয়া মিউনিসিপ্যালিটি রাজশাহী পৌরসভা নাম ধারণ করে। ১৮৮৭ সালের ১৩ আগষ্ট এ্যাড. মোঃ আব্দুল হাদী প্রশাসকের দায়িত্ব প্রহণের মাধ্যমে রাজশাহী পৌরসভা রাজশাহী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনে উন্নীত হয়। ১৯৯০ সালে মিউনিসিপ্যাল শব্দটির পরিবর্তে সিটি শব্দটি যুক্ত হয়ে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন নাম করণ হয়। রাজশাহী মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন থেকেই রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন ৩০টি ওয়ার্ডে বিভক্ত।সচিবালয়, রাজস্ব, প্রকৌশল,স্বাস্থ্য,পরিচ্ছন্ন এবং হিসাব বিভাগ এর মাধ্যমে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের নাগরিক সেবাসহ যাবতীয় কার্যক্রম পরিচালিত হয়।

উপজেলা সমূহঃ
১. গোদাগাড়ী উপজেলা
২. তানোর উপজেলা
৩. মোহনপুর উপজেলা
৪. বাগমারা উপজেলা
৫. দুর্গাপুর উপজেলা
৬. বাঘা উপজেলা
৭. চারঘাট উপজেলা
৮. পবা উপজেলা
৯. পুঠিয়া উপজেলা

থানা (আরএমপি)ঃ
১) বোয়ালিয়া
২) রাজপাড়া
৩) শাহমখদুম
৪) মতিহার

ওয়ার্ডঃ ৩০ টি
মহল্লাঃ ১৩৪ টি
জাতীয় সংসদের আসনঃ ৫টি
কারাগারঃ ১টি
ইউনিয়নঃ ৭১ টি
পৌরসভাঃ ১৪ টি

শিক্ষাব্যবস্থাঃ

রাজশাহীতে একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় , একটি প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, একটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, একাধিক ঐতিহ্যবাহী কলেজ ( রাজশাহী কলেজ ,
রাজশাহী নিউ গভঃ ডিগ্রী কলেজ , রাজশাহী সরকারি সিটি কলেজ , রাজশাহী সরকারি মহিলা কলেজ ), কারিগরী মহাবিদ্যালয়,একটি টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউট,একটি ক্যাডেট কলেজ ,দুইটি সরকারী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সহ আরও অসংখ্য সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। রাজশাহীতে দেশ স্বাধীনতার আদি লগ্ন থেকে সকল ধরনের শিক্ষাব্যবস্থার সুযোগ ছিলো ঠিক এই কারণেই রাজশাহী কে শিক্ষানগরী বলা হয়ে থাকে।

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্বঃ

চারু মজুমদার
প্রভাসচন্দ্র লাহিড়ী
শহীদ এ.এইচ.এম. কামারুজ্জামান রাজনীতিবিদ( জাতীয় চার নেতার একজন)
অক্ষয়কুমার মৈত্রেয়
রাণী ভবানী
মহারাণী হেমন্ত কুমারী দেবী
হাসান আজিজুল হক (কথাসাহিত্যিক)
সেলিনা হোসেন (কথাসাহিত্যিক)
আনিকুল ইসলাম (ইঞ্জিনিয়ার)
মোঃজিএম শাহ্ ( পশ্চিমবঙ্গ মুর্শিদাবাদ)
ফজলে হোসেন বাদশাহ (সংসদ সদস্য,রাজশাহী-২)
এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন (সিটি মেয়র)
শাহরিয়ার আলম (বাঘা-চারঘাট উপজেলা), - রাজনীতিবিদ, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী।
আব্দুর রাজ্জাক- ব্রিগেডিয়ার জেনারেল,বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
ডা.শরিফ আহম্মেদ(হিরা)- কর্নেল, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
এ্যডঃ লায়েব উদ্দীন লাভলু (বাঘা উপজেলা), , যুগ্ন সাধারন সম্পাদক, রাজশাহী জেলা আওয়ামীলীগ।
পলান সরকার (বাঘা উপজেলা), সমাজসেবী, সাদা মনের মানুষ।
ড. আবুল হাসান, পরিচালক, দুর্নীতি দমন কমিশন, বাংলাদেশ।
আলহাজ্ব মো. নাসির উদ্দন সরকার, প্রতিষ্ঠাতা, নাসিরগন্জ ডিগ্রি কলেজ (১৯৯৫) এবং নাসিরগন্জ পোস্ট অফিস (১৯৬৮)।
সরদার আমজাদ হোসেন সাবেক মৎস্য ও পশু সম্পদ মন্ত্রী, খাদ্য প্রতিমন্ত্রী, ভূমি মন্ত্রী দায়িত্বপ্রাপ্ত
ড.জাহিদ দেওয়ান শামীম ,সিনিয়র সাইন্টিস্ট,নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি স্কুল অব মেডিসিন
যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আলী খাজা এম,এ মজিদ
মিজানুর রহমান চঞ্চল, সহকারী পরিচালক, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়; ঢাকা, বাংলাদেশ। *বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ জমির মন্ডল, দূর্গাপুর উপজেলার যুগিশো গ্রামের সন্তান।

উল্লেখযোগ্য স্থানঃ
-রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
-পদ্মা নদীর বাঁধ
-পুঠিয়া রাজবাড়ি
-রাজশাহী কেন্দ্রীয় চিড়িয়াখানা
-বরেন্দ্র জাদুঘর
-জিয়া পার্ক
-পদ্মা গার্ডেন
-বাঘা মসজিদ
-রাজা কংস নারায়ণের মন্দির
-তামলি রাজার বাড়ি
-গোয়ালকান্দি জমিদার বাড়ি
-হাজারদুয়ারি জমিদার বাড়ি
-রাজশাহী পুলিশ একাডেমি, সারদাহ
-রাজশাহী মেডিকেল কলেজ
-হযরত শাহ মখদুম (রঃ) এর দরগা
-বড়কুঠি

রাজশাহী সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ

- রাজশাহীর প্রধান নদী পদ্মা এছাড়াও এই জেলা দিয়ে মহানন্দা ও শিব নদী বয়ে গেছে।
- রাজশাহীর বৃহত্তম উপজেলা গোদাগাড়ী এবং ক্ষুদ্রতম উপজেলা মোহনপুর
- রাজশাহীর লোকসংস্কৃতি গম্ভীরা, কবিগান, মেয়েলী গীত, ছড়া, পুতুল নাচ, লোকনাট্য, উপকথা, ধাঁধাঁ উল্লেখযোগ্য।
- বাংলাদেশের প্রথম জাদুঘর বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘর রাজশাহীতে অবস্থিত।
- রাজশাহী কে সিল্ক সিটি বলা হয় কারণ এখানকার সিল্ক কাপড় বিশ্ববিখ্যাত।
- টমটম আর কোচওয়ানদের ঐতিহ্য রাজশাহীর ইতিহাসের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে। আর তাই ‘টমটমের শহর’ নামেই পরিচিতি পেয়েছিল রাজশাহী, এই স্মৃতি রক্ষার্থেই রাজশাহীতে “ ঐতিহ্য চত্বর “ নির্মাণ করা হয়।
- উপমহাদেশের বৃহত্তম পুলিশ প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রাজশাহীর সারদাহ তে অবস্থিত।

যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বৈশ্বিক বায়ু দূষণ পর্যবেক্ষণকারী প্রতিষ্ঠান এয়ার ভিজ্যুয়ালের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে সবচেয়ে দূষিত বায়ুর দেশ হচ্ছে বাংলাদেশ । অন্যদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাব অনুযায়ী পৃথিবীর সবচেয়ে নির্মল বায়ুর শহর রাজশাহী। সত্যিই এ যেন গোবরে পদ্মফুল!

সূত্রঃ

লেখক -
জিনহার শবনম
২য় ব্যাচ, আইন ও ভূমি প্রশাসন বিভাগ   

Comments