Sanna Marin, Prime Minister of Finland, is the youngest female serving world leader. Only at the age of 34 years while being a new mother, she was sworn in as the Prime Minister of Finland. She entered into politics in 2012 as a member of Social Democratic Party of Finland.
Background:
Sanna Marin was born 16th November 1985 at the capital city of Finland, Helsinki. At a young age she lived in various cities and finally settled in the southern city of Tampere. Her mother and Father separated when she was very young due to her father’s struggle with alcoholism. Later her mother had a same sex partner. Sanna Marin comes from a rainbow family. When she was growing up it was not considered as a real family. This helped her grow her political philosophy that everyone is equal. She quotes, “For me people has always been equal. It’s not a matter of opinion. That’s the foundation for everything.”
Marin graduated from high school in 2004 from Prikkla High School. She was the first person to go to a university from her family. She studied Administrative Sciences in University of Tampere. She graduated with a bachelor and a masters degree. She worked in a bakery and as a cashier while she was studying.
Marin graduated from high school in 2004 from Prikkla High School. She was the first person to go to a university from her family. She studied Administrative Sciences in University of Tampere. She graduated with a bachelor and a masters degree. She worked in a bakery and as a cashier while she was studying.
Introduction to Politics:
While studying at the university of Tampere, in 2006 she joined the Social Democratic Youth. She served as the first ever vice president of the Social Democratic Youth from 2010 to 2012. In 2012 at the age of 27 she was elected as the head of city council of Tampere. This was her official entry in politics. Before the 2012 election, she ran for the same position but was unsuccessful. She did not back down. In 2015 Sanna Marin was elected as a Member of Parliament representing the region of Pirkanmaa, while still being the head of the Tampere City Council Administration. Later in 2019 she held position of Transport and Communication Minister from June through December.
Former Prime Minister Antti Rinne resigned on December 3rd after getting intense criticism over the way he handled a postal strike. This paved the way for Marin. On December 8th party voted her in to take the position of Prime Minister. After two days she was sworn in. She quotes, “We have a lot of work ahead to rebuild trust”.
Marin heads the Marin Government formed by a five-party coalition in which 12 out of 19 ministers in the cabinet are women. The other four parties are also headed by women and three of them are even younger than her.
Former Prime Minister Antti Rinne resigned on December 3rd after getting intense criticism over the way he handled a postal strike. This paved the way for Marin. On December 8th party voted her in to take the position of Prime Minister. After two days she was sworn in. She quotes, “We have a lot of work ahead to rebuild trust”.
Marin heads the Marin Government formed by a five-party coalition in which 12 out of 19 ministers in the cabinet are women. The other four parties are also headed by women and three of them are even younger than her.
Activity of Marin Government on Pandemic Control:
As of 17th April there are 3369 confirmed cases of COVID-19, there has been 72 deaths and over 300 recovery. First case was confirmed on 29th January 2020 with a Chinese tourist visiting Ivalo from Wuhan. Following day all flights were suspended on five weekly routes to Nanjing and Beijing dating until the end of march, later it was announced indefinitely.
On march 16th Government declared the State of Emergency. The government transferred 15billion pounds in support package for the people suffering from economic slowdown and 2.6% decrease in employee pension payments until the end of 2020.
Government uses social networks to get to mass people calling in social media influencers. It is the only country in the world that has defined social media as a critical operator.
On march 16th Government declared the State of Emergency. The government transferred 15billion pounds in support package for the people suffering from economic slowdown and 2.6% decrease in employee pension payments until the end of 2020.
Government uses social networks to get to mass people calling in social media influencers. It is the only country in the world that has defined social media as a critical operator.
Marin became the mother of her first child Emma Amalia Martin in 2018 and shortly after she became the Prime Minister of a country. Even after excluding the motherhood, her achievement is no mean feat when one compares her age to other world leader- Donald Trump was 70 when he became US president and Britain has not had a prime minister under the age of 40 since 1806.
The situation in our country is very different for obvious reasons. But she can be an inspiration nonetheless. She had an odd background in case of her family and had no political support of a family or family name but she succeeded anyway.
বর্তমান সময়ে বিশ্ব রাজ্নীতির অঙ্গনে এক অতি সুপরিচিত নাম সান্না মারিন। অত্যন্ত সাধারন পরিবার থেকে উঠে এসে ২০১৯ সালে মাত্র ৩৪ বছর বয়সে তিনি ফিনল্যান্ড এর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহন করে।এর মধ্য দিয়ে তিনি নিজেকে বিশ্বরাজনীতির সর্বকনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন। মারিনের এই উত্থান বিশ্ব দরবারে আকস্মিক ও অভাবনীয় হিসেবে চিহ্নিত হলেও ফিনল্যান্ডের মানুষের কাছে ব্যাপার টা তা নয়। ২০১৫ সালে পার্লামেন্টের মেম্বার হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই তিনি ফিনল্যান্ডে অত্যন্ত সুপরিচিত রাজনীতিবিদ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। সান্না মারিনের এই উত্থান মোটেই কোন আকস্মিক ঘটনা নয় বরং তার যোগ্যতা ও পরিশ্রমের প্রতিফলন।
১৯৮৫ সালের ১৬ই নভেম্বর ফিনল্যান্ডের রাজধানী হেলসিংকি তে জন্মগ্রহন করেন। শৈশবে বেশ কিছু শহরে বাস করার শেষ পর্যন্ত দক্ষিন ট্যামপেরে তে থিতু হন। যখন তিনি খুব ছোট ছিলেন, তার বাবার এলকোহল আসক্তির দরুন তার পিতা মাতার বিচ্ছেদ ঘটে। এর পরে তার মা সমলিঙ্গ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। সান্না মারিন বড় হতে থাকেন একটি রেইনবো পরিবারে। এ ধরনের পরিবার তখনো সত্যিকারের পরিবার হিসেবে সমাজে স্বীকৃতি লাভ করে নি। তার এই পরিবার, সকল কে সমান চোখে দেখার তার যে রাজনৈতিক দর্শন, তা গঠনে তাকে সাহায্য করে। তার এই দর্শন প্রতিফলিত হয় তার এই উক্তির মধ্য দিয়ে, “আমার কাছে প্রত্যেকে সর্বদাই সমান। এটির সাথে ভিন্ন মতামতের কোন সম্পর্ক নেই বরং এই সমতাই হলো সকল কিছুর প্রধান ভিত্তী।“
মারিন ২০০৪ সালে প্রিকলা হাই স্কুল থেকে গ্র্যাজুয়েশন করেন। তার পরিবার থেকে ইউনিভার্সিটি তে পদার্পন করা প্রথম ব্যাক্তি হলেন তিনি। ইউনিভার্সিটি অফ ট্যামপেরে থেকে তিনি এডমিনস্ট্রেশন সাইন্স বিষয়ে তিনি ব্যাচেলর ও মাস্টার্স ডিগ্রি লাভ করেন। অধ্যয়নরত অবস্থায় তিনি একটি বেকারি তে ক্যাশিয়ার হিসেবে কাজ করতেন।
১৯৮৫ সালের ১৬ই নভেম্বর ফিনল্যান্ডের রাজধানী হেলসিংকি তে জন্মগ্রহন করেন। শৈশবে বেশ কিছু শহরে বাস করার শেষ পর্যন্ত দক্ষিন ট্যামপেরে তে থিতু হন। যখন তিনি খুব ছোট ছিলেন, তার বাবার এলকোহল আসক্তির দরুন তার পিতা মাতার বিচ্ছেদ ঘটে। এর পরে তার মা সমলিঙ্গ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। সান্না মারিন বড় হতে থাকেন একটি রেইনবো পরিবারে। এ ধরনের পরিবার তখনো সত্যিকারের পরিবার হিসেবে সমাজে স্বীকৃতি লাভ করে নি। তার এই পরিবার, সকল কে সমান চোখে দেখার তার যে রাজনৈতিক দর্শন, তা গঠনে তাকে সাহায্য করে। তার এই দর্শন প্রতিফলিত হয় তার এই উক্তির মধ্য দিয়ে, “আমার কাছে প্রত্যেকে সর্বদাই সমান। এটির সাথে ভিন্ন মতামতের কোন সম্পর্ক নেই বরং এই সমতাই হলো সকল কিছুর প্রধান ভিত্তী।“
মারিন ২০০৪ সালে প্রিকলা হাই স্কুল থেকে গ্র্যাজুয়েশন করেন। তার পরিবার থেকে ইউনিভার্সিটি তে পদার্পন করা প্রথম ব্যাক্তি হলেন তিনি। ইউনিভার্সিটি অফ ট্যামপেরে থেকে তিনি এডমিনস্ট্রেশন সাইন্স বিষয়ে তিনি ব্যাচেলর ও মাস্টার্স ডিগ্রি লাভ করেন। অধ্যয়নরত অবস্থায় তিনি একটি বেকারি তে ক্যাশিয়ার হিসেবে কাজ করতেন।
২০০৬ সালে ইউনিভার্সিটি অফ ট্যামপেরে তে অধ্যয়নরত অবস্থায় সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক ইয়্যুথ এ যোগদান করেন। সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক ইয়্যুথ এর সর্বপ্রথম ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে মারিন ২০১০ থেকে ২০১২ পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। ২০১২ সালে তিনি ট্যামপেরে সিটি কাউন্সিলের প্রধান হিসেবে নির্বাচিত হন। সে সময় তার বয়স মাত্র ২৭।এটি ছিল রাজনীতি তে তার আনুষ্ঠানিক আগমন। ২০১২ সালের নির্বাচনের পূর্বেও তিনি একই পদের জন্যে নির্বাচন করে তিনি ব্যার্থ হন। কিন্তু এ ব্যার্থতা তাকে দমাতে পারে নি বরং ভবিষ্যতের জন্যে তাকে আরো বেশি প্রস্তুত করে তোলে। ২০১৫ সালে ট্যাম্পেরে সিটি কাউন্সিলের প্রধান হিসেবে দায়িত্বরত অবস্থা তেই তিনি পিরখান্মা প্রদেশ থেকে পার্লামেন্ট এর মেম্বার হিসেবে নির্বাচিত হন। ২০১৭ তে তিনি সিটি কাউন্সিলের প্রধান হিসেবে পূনরায় নির্বাচিত হন।২০১৯ সালের জুন থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত তিনি তথ্য ও যোগাযোগ মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
পূর্ববর্তী প্রধান মন্ত্রী এন্টি রিন্নি একটি পোস্টাল স্ট্রাইক কে নিয়ে তার প্রতিক্রিয়ার দরূণ তীব্র সমালোচনার সম্মূখীন হন, যার ফলে ডিসেম্বর এর ৩ তারিখে তিনি পদত্যাগ করেন। এ ঘটনা মারিন এর ক্ষমতা লাভের পথ কে প্রশস্ত করে।ডিসেম্বর এর ৮ তারিখে পার্টি ভোটের মাধ্যমে তাকে প্রধান মন্ত্রী পদের জন্যে নির্বাচিত করেন। এর দুই দিন পরই তিনি শপথ গ্রহণ করেন এবং তিনি ঘোষনা দেন, “পূনরায় জনগনের বিশ্বাস লাভের জন্যে আমাদের অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে।“
৫ দলীয় মারিন ক্যাবিনেট এর প্রধান হিসেবে কাজ করতে থাকেন সান্না মারিন। এই ক্যাবিনেট এর ১৯ জন মন্ত্রীর মধ্যে ১২ জনই মহিলা। অন্য ৪ দলের প্রধান ও মহিলা তাদের মধ্যে তিন জনই মারিনের চাইতেও কম বয়স্ক।
পূর্ববর্তী প্রধান মন্ত্রী এন্টি রিন্নি একটি পোস্টাল স্ট্রাইক কে নিয়ে তার প্রতিক্রিয়ার দরূণ তীব্র সমালোচনার সম্মূখীন হন, যার ফলে ডিসেম্বর এর ৩ তারিখে তিনি পদত্যাগ করেন। এ ঘটনা মারিন এর ক্ষমতা লাভের পথ কে প্রশস্ত করে।ডিসেম্বর এর ৮ তারিখে পার্টি ভোটের মাধ্যমে তাকে প্রধান মন্ত্রী পদের জন্যে নির্বাচিত করেন। এর দুই দিন পরই তিনি শপথ গ্রহণ করেন এবং তিনি ঘোষনা দেন, “পূনরায় জনগনের বিশ্বাস লাভের জন্যে আমাদের অনেক পথ পাড়ি দিতে হবে।“
৫ দলীয় মারিন ক্যাবিনেট এর প্রধান হিসেবে কাজ করতে থাকেন সান্না মারিন। এই ক্যাবিনেট এর ১৯ জন মন্ত্রীর মধ্যে ১২ জনই মহিলা। অন্য ৪ দলের প্রধান ও মহিলা তাদের মধ্যে তিন জনই মারিনের চাইতেও কম বয়স্ক।
১৭ এপ্রিল পর্যন্ত হিসেব অনুযায়ী, ফিনল্যান্ডে কভিড-১৯ এর ৩৩৬৯ টি কনফার্মড কেস ছিল, যার মধ্যে সুস্থতা লাভ করেন ৩০০ জনের উপরে আর ৭২ জন মৃত্যবরন করেন।প্রথম রোগীর সন্ধান পাওয়া যায় ২০২০ সালের ২৯ জানুয়ারি, একজন চাইনিজ ট্যুরিস্ট যিনি উহান থেকে ইভালো তে ভ্রমনে আসেন। পরবর্তী দিন থেকেই মার্চ এর শেষ পর্যন্ত চীনের নানজিং ও বেইজিং এর সকল ফ্লাইট বন্ধ করে দেওয়া হয়। পরবর্তী এ সকল ফ্লাইট অনির্দিষ্ট কালের জন্য বন্ধ ঘোষনা করা হয়।
১৬ মার্চ মারিন সরকারি ভাবে জরুরী অবস্থা জারি করেন। এর সাথে সাথে সরকার, অর্থনৈতিক মন্দা ও ২০২০ সালের শেষ পর্যন্ত কর্মচারী দের পেনসনে ২.৬% হ্রাসের ফলে ভূক্তভোগী মানুষ দের সাহায্যার্থে প্রায় ১৫ বিলিয়ন পাউন্ড হস্তান্তর করেন।
মারিনের সরকার সামজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পরিচিত মুখ দের ব্যবহার করে সাধারন মানুষ দের কাছে পৌছানোর চেষ্টা করে। ফিনল্যান্ড ই একমাত্র দেশ হিসেবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে এই সংকটপূর্ন সময়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে ব্যাবহার করে।
২০১৮ সালে মারিন এর প্রথম সন্তান এমেলিয়া মার্টিন জন্মগ্রহন করেন। মাতৃত্ব তার রাজনৈতিক জীবনে কোন বাধার সৃষ্টি করতে পারে নি, বরং এর কিছুদিন পরেই তিনি প্রধান মন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হন। মাতৃত্বের বিষয় টি যদি বাদও দেওয়া হয়, তবুও আন্তর্জাতিক অঙ্গনের অন্যান্য নেতাদের সাথে তার বয়সের তূলনা করলে মারিনের অর্জন কে কোনভাবেই ছোট করে দেখার উপায় নেই। ডোনাল্ড ট্রাম্প ৭০ বছর বয়সে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। ১৮০৬ সাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত ব্রিটেনে ৪০ বছরের নিচে কেউ পরধান মন্ত্রী নির্বাচিত হন নি।
সমাজের চোখে অস্বীকৃত পরিবার বড় হয়েও এবং পরিবার থেকে কোন রাজনৈতিক সাহায্য ছাড়াই তিনি সকল বাধা অতিক্রম করে তিনি সফলতা লাভ করেছেন। স্বভাবতই আমাদের দেশের পরিস্থিতি ফিনল্যান্ড থেকে অনাকাংশেই ভিন্ন।তবুও নারী পুরূষ নির্বিশেষে সকলের কাছেই তিনি অনপ্রেরনার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হওয়ার যোগ্যতা রাখেন।
১৬ মার্চ মারিন সরকারি ভাবে জরুরী অবস্থা জারি করেন। এর সাথে সাথে সরকার, অর্থনৈতিক মন্দা ও ২০২০ সালের শেষ পর্যন্ত কর্মচারী দের পেনসনে ২.৬% হ্রাসের ফলে ভূক্তভোগী মানুষ দের সাহায্যার্থে প্রায় ১৫ বিলিয়ন পাউন্ড হস্তান্তর করেন।
মারিনের সরকার সামজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পরিচিত মুখ দের ব্যবহার করে সাধারন মানুষ দের কাছে পৌছানোর চেষ্টা করে। ফিনল্যান্ড ই একমাত্র দেশ হিসেবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে এই সংকটপূর্ন সময়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে ব্যাবহার করে।
২০১৮ সালে মারিন এর প্রথম সন্তান এমেলিয়া মার্টিন জন্মগ্রহন করেন। মাতৃত্ব তার রাজনৈতিক জীবনে কোন বাধার সৃষ্টি করতে পারে নি, বরং এর কিছুদিন পরেই তিনি প্রধান মন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হন। মাতৃত্বের বিষয় টি যদি বাদও দেওয়া হয়, তবুও আন্তর্জাতিক অঙ্গনের অন্যান্য নেতাদের সাথে তার বয়সের তূলনা করলে মারিনের অর্জন কে কোনভাবেই ছোট করে দেখার উপায় নেই। ডোনাল্ড ট্রাম্প ৭০ বছর বয়সে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। ১৮০৬ সাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত ব্রিটেনে ৪০ বছরের নিচে কেউ পরধান মন্ত্রী নির্বাচিত হন নি।
সমাজের চোখে অস্বীকৃত পরিবার বড় হয়েও এবং পরিবার থেকে কোন রাজনৈতিক সাহায্য ছাড়াই তিনি সকল বাধা অতিক্রম করে তিনি সফলতা লাভ করেছেন। স্বভাবতই আমাদের দেশের পরিস্থিতি ফিনল্যান্ড থেকে অনাকাংশেই ভিন্ন।তবুও নারী পুরূষ নির্বিশেষে সকলের কাছেই তিনি অনপ্রেরনার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হওয়ার যোগ্যতা রাখেন।
সূত্রঃ
লেখক -
সুমাইয়া সামাদ স্নিগ্ধা
সুমাইয়া সামাদ স্নিগ্ধা



Comments
Post a Comment