Skip to main content
শারদীয়ার শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন , করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে ঘরে থাকুন , সুস্থ থাকুন -------- STAY HOME STAY SAFE protect your family

ভ্লাদিমির লেনিন (Vladimir Lenin)



আজ ২২ এপ্রিল ,সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা, কমরেড লেনিনের জন্মদিন। এই দিবসটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শ্রমিক শ্রেণী ও জনগণ লেনিন দিবস হিসাবে পালন করে থাকে। তাই আজকের দিনে কমরেড লেনিন কে নিয়ে কিছু তথ্য।

ভ্লাদিমির ইলিচ উলিয়ানভ ওরফে লেনিন ( এপ্রিল ২২ ,১৮৭০ – জানুয়ারি ২১, ১৯২৪) ছিলেন একজন মার্কসবাদী রুশ বিপ্লবী এবং কমিউনিস্ট রাজনীতিবিদ। লেনিন অক্টোবর এবং মহান নভেম্বর বিপ্লবে বলশেভিকদের প্রধান নেতা ছিলেন। তিনি সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রথম রাষ্ট্রপ্রধান। তার প্রশাসনের অধীনে, রাশিয়া এবং তারপরে বৃহত্তর সোভিয়েত ইউনিয়ন রাশিয়ার কমিউনিস্ট পার্টি দ্বারা পরিচালিত একপার্টির সাম্যবাদী রাষ্ট্র হয়ে ওঠে। আদর্শগতভাবে একজন সাম্যবাদী হয়ে, তিনি মার্কসবাদের একটি বৈচিত্র্যপূর্ণ বিকাশ করেছিলেন যা লেনিনবাদ নামে পরিচিত। তার ধারণাগুলি মরণোত্তরভাবে মার্কসবাদ-লেনিনবাদ হিসাবে সংজ্ঞায়িত হয়েছিল ।

ব্যক্তিগত বিবরণ

জন্ম - ২২ এপ্রিল ১৮৭০, সিমবির্স্ক, রাশিয়া
মৃত্যু - ২১ জানুয়ারি ১৯২৪, সোভিয়েত ইউনিয়ন
জাতীয়তা - সোভিয়েত রাশিয়ান
রাজনৈতিক দল - সোভিয়েত ইউনিয়নের কমিউনিস্ট পার্টি
দাম্পত্য সঙ্গী - নাদেঝদা ক্রুস্পকায়া
জীবিকা - রাজনীতিবিদ, বিপ্লবী


লেনিনকে বিংশ শতকের অন্যতম প্রধান ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বিংশ শতাব্দীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বের ব্যাপকভাবে বিবেচিত হয়েও, লেনিন ১৯৯১ সালে বিলোপ হওয়া অবধি সোভিয়েত ইউনিয়নের অভ্যন্তরে মরণোত্তরকালীন এক পরিব্যাপ্ত সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বের একজন ছিলেন। তিনি মার্কসবাদ-লেনিনবাদের পিছনের আদর্শিক ব্যক্তিত্ব হয়ে উঠেছিলেন এবং এভাবে আন্তর্জাতিক কমিউনিস্ট আন্দোলনের উপর একটি লক্ষণীয় প্রভাব ফেলেছিলেন। বিতর্কিত এবং অত্যন্ত বিভাজক ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে লেনিনকে তার সমর্থকরা সমাজতন্ত্র এবং শ্রমিক শ্রেণির চ্যাম্পিয়ন হিসাবে দেখেন, অন্যদিকে বাম এবং ডান উভয় দিকের সমালোচকরা তাকে একটি কর্তৃত্ববাদী শাসনের প্রতিষ্ঠাতা ও নেতা হিসাবে তার ভূমিকার উপর জোর দিয়েছিলেন। তথাপি সোভিয়েত ইউনিয়নের জনক হিসেবে তিনি বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত। এছাড়া লেনিন আন্তর্জাতিক সাম্যবাদী আন্দোলনের অন্যতম প্রধান ব্যক্তিত্ব।


শৈশব (১৮৭০–১৮৮৭)
ভ্লাদিমির ইলিচ লেনিন ১৮৭০ সালে ২২শে এপ্রিল জার শাসিত রাশিয়ার সিমবির্স্ক শহরে জন্ম গ্রহণ করেন। তার প্রকৃত নাম ছিল ভ্লাদিমির ইলিচ উলিয়ানভ। ভোলগা নদীর তীরবর্তী সিমবির্স্ক নামক ছোট শহরটি রাজধানী সেন্ট পিটার্সবার্গ থেকে ১,৫০০ মাইল দুরত্বে অবস্থিত ছিল। ভ্লাদিমির ইলিচ-এর পিতা ল্যা নিকোলয়েভিচ্ উলিয়ানভ ছিলেন একজন বিদ্যালয় পরিদর্শক এবং গণতন্ত্রবাদ-এর কট্টর সমর্থক। তার মা মারিয়া আলেক্সান্ড্রাভনা উলিয়ানভা ছিলেন এক প্রথিতযশা চিকিৎসকের বিদুষী কন্যা এবং একজন বিশিষ্ট শিক্ষিকা। পিতামাতা-র বিচার বিবেচনা, লেনিন এবং তার ভাইবোন দের মধ্যে গভীর ভাবে প্রভাব বিস্তার করেছিল। তার দাদা আলেক্সান্ডার কে জার হত্যার ষড়যন্ত্রের অপরাধে ফাঁসি দেওয়া হয়। বিপ্লবী অ্যানা ইলিচনিনা ছিলেন লেনিন-এর বোন এবং সহযোদ্ধা।

১৮৮৬ সালের জানুয়ারিতে, যখন লেনিন ১৫ বছর বয়সে ছিলেন, তখন তার পিতা মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণে মারা গিয়েছিলেন। পিতৃ বিয়োগ হলে তার মায়ের উপর সংসারের যাবতীয় দায়িত্ব এসে পড়ে। পরবর্তীকালে, তার আচরণ ভ্রান্ত ও বিরোধীতাপূর্ণ হয়ে ওঠে এবং তিনি ঈশ্বরের প্রতি তার বিশ্বাসকে ত্যাগ করেছিলেন।সাম্মানিক স্নাতক ডিগ্রি লাভ করে ১৮৮৭ সালে লেনিন কাজান বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ভর্তি হন।

বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাজনৈতিক বিপ্লবীকরণ - ১৮৮৭-১৮৯৩

১৮৮৭ সালের আগস্টে কাজান বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশের পরে লেনিন পাশের একটি ফ্ল্যাটে চলে যান। শীঘ্রই ছাত্রদের বিপ্লবী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাকে বহিস্কার করে এবং স্বরাষ্ট্র বিষয়ক মন্ত্রণালয় তাকে তার পরিবারের কোকুশকিনো এস্টেটে নির্বাসিত করে। সেখানে তিনি নিরলসভাবে পড়েন, নিকোলাই চের্নিশেভস্কির ১৮৬৩-এর বিপ্লবপন্থী উপন্যাস হোয়াট ইজ টু বি ডান-এর মুগ্ধ হন।
১৮৮৯ সালে তিনি সামারা যান এবং স্থানীয় মার্ক্সবাদী দের নিয়ে একটি সংগঠন গড়ে তোলেন। ১৮৯১ সালে সেন্ট পিটার্সবার্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন পাস করে, সামারাতে আইন ব্যবসা শুরু করেন।


বিপ্লবী কর্মকাণ্ড

প্রাথমিক সক্রিয়তা এবং কারাবাস (১৮৯৩ - ১৯০০)
১৮৯৩-এর শেষের দিকে, লেনিন সেন্ট পিটার্সবার্গে চলে আসেন। শীঘ্রই সেখানকার মার্কসবাদীদের অবিসংবাদী নেতা হিসাবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন। এখানেই লেনিন ক্রুপস্কায়া-র সাথে পরিচিত হন। ক্রুপস্কায়া শ্রমিক এবং কৃষক দের মধ্যে সাম্যবাদ এবং বিপ্লবী আদর্শের প্রচারে ব্রতী ছিলেন। ১৮৯৫ সালের ডিসেম্বরে লেনিন সমেত পার্টির বৃহৎ অংশই গ্রেফতার হয়। "রাবোচেয়ে দেলো " (শ্রমিক আদর্শ) পত্রিকার প্রথম যে সংখ্যাটা লেনিন ও তার সহকর্মীরা প্রস্তুত করেছিলেন, তা হস্তগত করে পুলিশ। ভ্লাদিমিরকে রাখা হয় পিটাসবুর্গ জেলে। একক কক্ষে কাটান ১৪ মাসেরও বেশি, কিন্তু জেলের গরাদের আড়ালে থেকেও বিপ্লবী ক্রিয়াকলাপ তার থামেনি। বাইরের মুক্ত কমরেড দের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন, চিঠি, পুস্তিকা লিখে তা বাইরে পাঠাতেন। জেলে বসেই লিখে ফেলেন মার্কসবাদী পার্টির প্রথম খসড়া কর্মসূচী। বিপ্লবী দলিলপত্রে লেনিন লিখতেন বই ও পত্রপত্রিকার লাইনের ফাঁকে ফাঁকে দুধ দিয়ে। এমনিতে তা চোখে পড়তো না। কিন্তু কাগজটা আগুনে গরম করলেই তা বেশ ফুটে উঠত। বিপ্লবীরা এই পদ্ধতিতে প্রায়ই পত্রালাপ চালাতেন। রুটি দিয়ে দোয়াত বানাতেন লেনিন, তাতে দুধ থাকত - কালির কাজ করত দুধ। পরিদর্শক এলেই সেটি তিনি সঙ্গে সঙ্গে গিলে ফেলতেন। তার একটি পত্রে লেনিন পরিহাস করে বলেছিলেন "ছয়টি দোয়াত আজ খাওয়া গেল"।

১৮৯৭ সালে তাকে পূর্ব সাইবেরিয়ার এক নির্জন স্থানে নির্বাসিত করা হয়। কিছুদিনের মধ্যে ক্রুপস্কায়াকেও সেখানে নির্বাসিত করা হয়। পরবর্তীকালে তাদের বিবাহ সম্পন্ন হয়। নির্বাসনে থাকাকালীন লেনিন ৩০টি পুস্তক রচনা করেছিলেন। যার মধ্যে অন্যতম ছিল রাশিয়ায় পুঁজিবাদের বিকাশ, যা মার্কসবাদী দর্শনের উপর ভিত্তি করে রাশিয়ার অর্থনীতি সম্বন্ধে বিচার বিশ্লেষন করেছিল। এই সময়েই তিনি রাশিয়ার শোষিত শ্রমিক এবং সর্বহারা গোষ্ঠীকে নিয়ে একটি দল গঠনে উদ্যোগী হন।

মিউনিখ, লন্ডন এবং জেনেভা - (১৯০০-১৯০৫)
১৯০০ সালে নির্বাসন থেকে মুক্তিলাভ করে লেনিন ১৯০০ সালের গোড়ার দিকে প্যাসকভে স্থায়ী হন। সেখানে তিনি ইস্ক্রা ("স্ফুলিঙ্গ") একটি সংবাদপত্রের জন্য অর্থ সংগ্রহ শুরু করেছিলেন। ইস্ক্রা ছিলো রাশিয়ান মার্কসবাদী দলের একটি নতুন অঙ্গ, যে পার্টি এখন নিজেকে রাশিয়ান সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক লেবার পার্টি (আরএসডিএলপি) বলে ডাকে। একটি বিপ্লবী প্রচারপত্র প্রকাশ করার উদ্দেশ্যে লেনিন পৃথিবীর বিভিন্ন বড় বড় শহর গুলিতে (মিউনিখ ১৯০০-০২, লন্ডন ১৯০২-০৩, জেনেভা ১৯০৩-০৫ ) সফর করেন। এই সময় তিনি জুলিয়াস মার্টয়-এর সাথে মিলিত হয়ে দেশের বাইরে থেকেই "ইস্ক্রা" (স্ফুলিঙ্গ) নামক একটি সংবাদপত্র প্রকাশ করেন এর সাথে সাথে তিনি সর্বহারা শ্রেণি, তাদের অধিকার প্রভৃতি নিয়ে কিছু পত্র-পত্রিকা ও পুস্তক রচনা করেন। এই কাজে তাকে সহায়তা করেছিলেন সেই সমস্ত মার্ক্সবাদীরা যারা জার শাসিত রাশিয়া থেকে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়েছিলেন। রাশিয়ান স্যোশাল ডেমোক্র্যাটিক লেবার পার্টি গঠনের সময় ভ্লাদিমির ইলিচ উলিয়ানভ লেনিন ছদ্মনাম গ্রহণ করেন। সাইবেরিয়ার লেনা নদীর নামানুসারে তিনি নিজের নাম রাখেন লেনিন। ১৯০২ সালে এই ছদ্মনামের অধীনে, তিনি "কী করতে হবে?" শীর্ষক একটি পুস্তক রচনা করেন, যাতে বলা হয়- "বিপ্লবের নেতৃত্ব এমন এক অনুশাসিত দলের হাতে থাকা উচিত, যাদের প্রধান কাজ হবে অধিকারের জন্য লড়াই করা।

১৯০৫ এবং এর পরবর্তী বিপ্লব - (১৯০৫-১৯১৪)
১৯০৫ সালের জানুয়ারিতে সেন্ট পিটার্সবার্গে বিক্ষোভকারীদের রক্তাক্ত রবিবার গণহত্যা রাশিয়ান সাম্রাজ্যে এক গণউত্তেজনার জন্ম দেয় যা ১৯০৫ সালের বিপ্লব নামে পরিচিত । লেনিন সহিংস বিদ্রোহকে উত্সাহিত করে বলশেভিকদের এই ঘটনাগুলিতে আরও বৃহত্তর ভূমিকা গ্রহণের আহ্বান জানান।
১৯১০ সালের আগস্টে লেনিন কোপেনহেগেনে দ্বিতীয় আন্তর্জাতিকের অষ্টম কংগ্রেসে আরএসডিএলপির প্রতিনিধি হিসাবে অংশ নিয়েছিলেন; মায়ের সাথে স্টকহোমে ছুটি কাটিয়ে তিনি সেখানে গিয়েছিলেন। তার স্ত্রী এবং বোনদের নিয়ে তিনি তারপর ফ্রান্সে চলে এসে প্রথমে বোম্বন এবং পরে প্যারিসে স্থায়ী হন।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধ - (১৯১৪–১৯১৭)
প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হওয়ার সময়ে লেনিন গ্যালিসিয়ায় ছিলেন। যুদ্ধটি অস্ট্রো-হাঙ্গেরিয়ান সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে রাশিয়ান সাম্রাজ্যের ফাঁদ খনন করেছিল এবং তার রাশিয়ার নাগরিকত্বের কারণে লেনিনকে জার বিরোধী কার্যকলাপের শংসাপত্রের ব্যাখ্যা না দেওয়া পর্যন্ত তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল এবং কয়েকদিনের জন্য কারাগারে বন্দী করা হয়েছিল। লেনিন এবং তার স্ত্রী ১৯১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে জুরিখে স্থানান্তরিত হওয়ার আগে বার্নে ফিরে আসেন।

১৯১৭ সালের সেপ্টেম্বরে লেনিন সাম্রাজ্যবাদ, পুঁজিবাদের সর্বোচ্চ পর্যায় প্রকাশ করেন, এই বই যুক্তি দিয়েছিল যে সাম্রাজ্যবাদ একচেটিয়া পুঁজিবাদের একটি উৎপাদন, যেহেতু পুঁজিপতিরা কম মজুরি এবং সস্তা কাঁচামালের জন্য বিভিন্ন নতুন অঞ্চলগুলিতে ব্যবসা প্রসারিত করে তাদের লাভ বাড়ানোর চেষ্টা করেছিলেন। তিনি বিশ্বাস করেছিলেন যে সাম্রাজ্যবাদে প্রতিযোগিতা ও সংঘাত বৃদ্ধি পাবে এবং সর্বহারা শ্রেণীর বিপ্লব ও সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সাম্রাজ্যবাদী শক্তির মধ্যে যুদ্ধ অব্যাহত থাকবে।


অক্টোবর বিপ্লব - ১৯১৭
অক্টোবরে, সামরিক বিপ্লবী কমিটি (এমআরসি) কে পেট্রোগ্রাদের মূল পরিবহন, যোগাযোগ, মুদ্রণ এবং সেবাসংস্থার চক্রগুলির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার আদেশ দেওয়া হয়েছিল এবং রক্তপাত ছাড়াই এটি করা সম্ভব হয়েছিল। বলশেভিকরা শীতকালীন প্রাসাদে সরকারকে ঘেরাও করে এবং তা পরাভূত করে এবং বলশেভিকরা সমুদ্র সৈকত দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ক্রুজার অরোরা ভবনে গুলি চালানোর পরে তার মন্ত্রীদের গ্রেপ্তার করে।বিদ্রোহের সময়, লেনিন পেট্রোগ্রাদ সোভিয়েতের কাছে একটি বক্তব্য দিয়ে ঘোষণা করেছিলেন যে অস্থায়ী সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়েছে। বলশেভিকরা একটি নতুন সরকার, পিপলস কমিসারস কাউন্সিল বা "সোভনারকোম" গঠনের ঘোষণা দিয়েছিল।


ভ্লাদিমির লেনিনের লেখা কিছু বিখ্যাত বইঃ
The State & Revolution, 1917
Imperialism, the highest stage of Capitalism, 1917
Left-Wing, Communism & Infantile Disorder, 1920
April Theses,1917
The Development of Capitalism in Russia, 1899
The Right of Nation & Self - Determination, 1914
One step forward, two steps back, 1904.



তথ্যসূত্র -

** উইকিপিডিয়া

** Thriftbook

লেখক -

রিফাত সিনথীয়া
৩য় ব্যাচ, আইন ও ভূমি প্রশাসন বিভাগ




Comments